জমে উঠছে অনলাইন পশুর হাট
ঈদুল আযহাকে সামনে রেখে বাংলাদেশে অনলাইনে ও ডিজিটাল পশুর হাট এরইমধ্যে জমে উঠতে শুরু করেছে। অনলাইন ও ডিজিটাল হাটের আয়োজক এবং অংশীদাররা বলছেন, এরইমধ্যে দুই লাখের বেশি পশু অনলাইন ও ডিজিটাল হাটের মাধ্যমে বিক্রি হয়েছে।
গত দোসরা জুলাই থেকে জেলাভিত্তিক অ্যাপ, ফেসবুক পাতা ও বিভিন্ন অনলাইন সাইটের মাধ্যমে পশু বিক্রি শুরুর উদ্যোগ নেয় প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তর।
আর চৌঠা জুলাই ডিজিটাল হাট নামে আরেকটি প্ল্যাটফর্মও উদ্বোধন করা হয়।
অনলাইন পশুর হাট এর লিংক সহ বিস্তারিত |
প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তর থেকে প্রকাশিত এক প্রতিবেদনে জানানো হয়, দোসরা জুলাই থেকে গত তেরোই জুলাই পর্যন্ত এক লাখ ৮৪ হাজার ৮৯৬টি পশু বিক্রি হয়েছে। এগুলোর মধ্যে গরু, ছাগল, ভেড়া, মহিষ রয়েছে।
প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের উপপরিচালক জিনাত সুলতানা বলেন, গত সপ্তাহ খানেক সময়ের মধ্যে সবচেয়ে বেশি পশু বিক্রি হয়েছে। এর আগে বিক্রি খুব বেশি ছিল না।
ঈদ ঘনিয়ে আসার কারণেই গত কয়েক দিনে বিক্রি বেড়েছে বলে ধারণা করছেন তারা। এছাড়া সম্প্রতি সময়ে করোনাভাইরাসের সংক্রমণ বেড়ে যাওয়াও অনলাইনে পশু বিক্রির কারণ বলে উল্লেখ করা হয়।
তিনি বলেন, "এরইমধ্যে অভাবনীয় সাড়া পেয়েছি আমরা। গত বছরের তুলনায় এরইমধ্যে দ্বিগুণেরও বেশি পশু বিক্রি হয়ে গেছে।"
প্রাণিসম্পদ অধিদপ্তরের তথ্য মতে, কোরবানির পশুর মধ্যে কমপক্ষে ২০ শতাংশ পশু অনলাইনে বিক্রির নির্দেশনা রয়েছে সরকারের পক্ষ থেকে।
প্রতিবছর বাংলাদেশে প্রায় এক কোটি ১৯ লাখের মতো পশু কোরবানি করা হয় বলে জানান জিনাত সুলতানা।
সেই লক্ষ্য পূরণেই গত বছর থেকে অনলাইনে পশু বিক্রি শুরু হয়। জেলাভিত্তিক অ্যাপ, ফেসবুক পেজ এবং সাইট মিলে মোট ১৭৭৮টি অনলাইন মাধ্যমে পশু বিক্রি হচ্ছে।
আরও পড়ুন:- কিভাবে বাংলাদেশ রেলওয়ের টিকিট বুকিং করবেন?
তিনি জানান, এ পর্যন্ত ১২ লাখ ৩৯ হাজার ৫শ ৮৯টি পশুর ছবি আপলোড করা হয়। এর মধ্যে এক লাখ ৮৪ হাজারের বেশি বিক্রি হয়েছে।
২০২০ সালে মোট কোরবানির পশুর এক শতাংশও অনলাইনে বিক্রি হয়নি। তবে এ বছর এরইমধ্যে প্রায় দুই শতাংশ পশু অনলাইনে বিক্রি হয়ে গেছে বলে জানান তিনি।
সরকারের তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের সাথে মিলে পশু বিক্রির জন্য ডিজিটাল হাটের উদ্যোগে রয়েছে ই-কমার্স অ্যাসোসিয়েশন বাংলাদেশ এবং বাংলাদেশ ডেইরি ফার্মার্স অ্যাসোসিয়েশন।
এই ডিজিটাল হাটে এ বছর ক্রেতাদের বেশ ভালো সাড়া পাওয়ার কথা জানিয়েছেন এই দুই প্রতিষ্ঠান। গত বছরও ডিজিটাল পশুর হাটের আয়োজন করা হয়েছিল। আর এবছর চৌঠা জুলাই থেকে ডিজিটাল পশুর হাট চলছে।
পশু খামার মালিকদের প্রতিষ্ঠান- বাংলাদেশ ডেইরি ফার্মার্স অ্যাসোসিয়েশনের জেনারেল সেক্রেটারি শাহ ইমরান বলেন, কোরবানির পশু আয়োজন করে হাটে গিয়ে কেনার সংস্কৃতি বাংলাদেশে রয়েছে। তবে কোভিডের কারণে পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে সেই চর্চা থেকে বাইরে এসে মানুষ অনলাইন থেকে গরু কিনছে।
গতবারের তুলনায় এ বছর অন্তত পাঁচ গুন বেশি পশু এরইমধ্যে বিক্রি হয়েছে বলে জানান মি. শাহ।
তিনি বলেন, ই-ক্যাবের হিসাব অনুযায়ী, ১৩ই জুলাই পর্যন্ত এক লাখ ৫৭ হাজার ২৪৪টি পশু বিক্রি হয়েছে।
ওয়েবসাইট ছাড়াও ফেসবুক, ই-কমার্স প্ল্যাটফর্ম সব মিলিয়ে পশু বিক্রির এই হিসাব করা হয়েছে।
বিক্রেতা, আস্থা ও সেবার মান যদি ধরে রাখা যায় তাহলে ই-কমার্স প্ল্যাটফর্ম ব্যবহার করে পশু বিক্রির পরিমাণ আরো অনেক বাড়বে বলে আশা করছেন তারা।
তিনি বলেন, "ডিজিটাল মাধ্যমই পশু বিক্রির একমাত্র মাধ্যম হবে বলে আশা করি না। তবে ধীরে ধীরে এর জনপ্রিয়তা বাড়বে। ১০ বছর পর হয়তো এই মাধ্যম থেকে ৯০% পশু বিক্রি হবে।"
তবে পশু বিক্রির ক্ষেত্রে এখনো হাটের বিকল্প নেই বলে মনে করেন তিনি।
অনলাইন পশুর হাট এর লিংক সহ বিস্তারিত
সরকারি ডিজিটাল হাট
বিগত বছরগুলোর ধারাবাহিকতায় এবারও সরকারি উদ্যোগে চলছে ডিজিটাল হাট (www.digitalhaat.net)। এ বছর এই হাটে অংশ নিচ্ছেন ৩৩ বিক্রেতা, যাঁদের মধ্যে খামার ছাড়াও ই-কমার্স প্রতিষ্ঠানও দেখা গিয়েছে। গরু, ছাগল, ভেড়া থেকে শুরু করে কিছু দুম্বাও এখানে বিক্রি হচ্ছে। উটের জন্য একটি বিভাগ থাকলেও সেখানে কোনো উটের দেখা মেলেনি (এই লেখাটি লেখা পর্যন্ত)।
পছন্দের পশু সরাসরি ওয়েবসাইট থেকে কেনা যাচ্ছে তা-ই নয়, চাইলে বিক্রেতার মাধ্যমে পশুটি লাইভ দেখারও ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। পশু জবাই করা ও কসাই সার্ভিসও পাওয়া যাবে ডিজিটাল হাটেই। অনলাইনে পশু বেচাকেনার সময় যাতে ক্রেতাস্বার্থ অটুট থাকে সে জন্য বেশ কিছু গাইডলাইন দিয়েছে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়, সেটি ডিজিটাল হাটের ওয়েবসাইটেই পাওয়া যাবে। বাকি সব অনলাইন হাটেরও এই গাইডলাইন মানতে হবে। সেবাটি বাণিজ্য মন্ত্রণালয়, ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশন, বাংলাদেশ ডেইরি ফার্ম অ্যাসোসিয়েশন এটুআই, একশপ ও ই-ক্যাবের যৌথ উদ্যোগে পরিচালিত হচ্ছে।
দারাজে আছে মূল্যছাড়সহ ফ্রি ডেলিভারি
শুধু ঢাকায় নয়, বরং সিলেট ও চট্টগ্রামেও গরু ও খাসি অনলাইনে অর্ডার করলে হোম ডেলিভারি দেবে ই-কমার্স সেবা দারাজ। তাদের ওয়েবসাইট ও অ্যাপ থেকে বাছাই করে পশু অর্ডার করলে সেটি সাত থেকে আট দিনের মধ্যে পৌঁছানো হবে বলে জানিয়েছে তারা। ব্যাংক কার্ডের মাধ্যমে ১৩ জুলাইয়ের মধ্যে পশু অর্ডার করলে ছয় হাজার
৫০০ টাকা পর্যন্ত মূল্যছাড় দিচ্ছে তারা, আর পশু বাসায় পৌঁছে দেওয়া হবে বিনা মূল্যে। তবে পশু পৌঁছে দেওয়া ছাড়া আর কোনো সেবা তারা সরাসরি দিচ্ছে না। যদি কেউ সরকারি ডিজিটাল হাটের মাধ্যমে দারাজের থেকে পশু অর্ডার করেন, তাহলে ডিজিটাল হাটের মাধ্যমে জবাইয়ের সুবিধা নেওয়া যাবে।
লিংক : https://www.daraz.com.bd/bn-gorur-haat/
হাংরিনাকিতে শুধু খাসি
কোরবানিতে সবাই যখন মূলত গরু নিয়েই ব্যস্ত, তখন শুধু খাসি নিয়েই হাজির হয়েছে হাংরিনাকি। মাঝারি ও বড়, দুটি আকৃতির দেশি খাসি ডেলিভারি করছে তারা। সরাসরি অ্যাপ বা ওয়েবসাইট থেকে অর্ডার করা যাবে। বাসায় পৌঁছে দেওয়া হবে বিনা মূল্যে। মজার বিষয়, খাসি কোরবানি না করেও ঈদের সময় অল্প পরিমাণে খাসির রেজালা হাংরিনাকির মাধ্যমে কেনা যাবে, যদিও তা কোরবানির কাতারে নয়, বরং ফুড অর্ডার হিসেবে গ্রহণ করছে তারা।
লিংক : https://hungrynaki.com/restaurant/goat-bazar-dhaka/menu
প্রিয়শপে মিলবে কোরবানির সব ধরনের অনুষঙ্গ
ঈদুল আজহা উপলক্ষে শুধু পশুর হাটই নয়, বরং ঈদের সব ধরনের জিনিসপত্র নিয়েই হাজির হয়েছে প্রিয়শপ। কোরবানির জন্য গরু-খাসির মেলা বসেছে তাদের অনলাইন হাট পেজে। সরাসরি ওয়েবসাইট থেকে গরু বা খাসি অর্ডার করা যাবে। পশুর আকৃতি, ওজন, রং ও অন্যান্য তথ্য সুন্দরভাবে উপস্থাপন করেছে প্রিয়শপ, সঙ্গে যুক্ত করেছে ভিডিও।
আরও পড়ুন:- কিভাবে বুঝবো আমার ওয়াইফাই অন্য কেউ ঢুকেছে? (বিস্তারিত)
ফলে পশু কেনার সময় তার মান নিয়ে সন্দেহ থাকছে না। অর্ডারের পর ঈদের চার থেকে পাঁচ দিন আগে পশুগুলো বাসায় পৌঁছে দেওয়া হবে। কোরবানির অন্যান্য সামগ্রী, যেমন—রান্নার সরঞ্জাম, মসলা ও অন্যান্য খাবারও ঈদ হাটের অংশ করেছে তারা। মাংস প্রক্রিয়ার জন্য প্রয়োজনীয় ছুরি, চাপাতি বা বড় হাঁড়ির ব্যবস্থাও রেখেছে তারা। সঙ্গে আছে ঈদের পোশাক ও অন্যান্য সরঞ্জাম, সবই তারা রেখেছে কোরবানি ক্যাম্পেইনের অংশ হিসেবে।
লিংক : https://priyoshop.com/qurbani-cow-goat
বেঙ্গল মিটে নিজস্ব খামারের পশু
নিজস্ব খামারের নানা রকম দেশি ও বিদেশি জাতের গরু নিয়ে সাজানো হয়েছে বেঙ্গল মিটের কোরবানির সেবা। তারা হাটের বদলে এটিকে সেবা বলছে, কারণ তারা গরু বিক্রির বদলে জবাই থেকে শুরু করে পরিষ্কার করা, মাংস কাটা ও বাছাই করার পূর্ণাঙ্গ সেবা দেবে। বেঙ্গল মিটের নিজস্ব খামারের হওয়ায় গরুগুলোর স্বাস্থ্য ও মাংসের মান নিয়ে সন্দেহের অবকাশ নেই বলেই দাবি তাদের। ক্রেতা অনলাইনে পছন্দ করে পশু কেনার পর সেটি ঈদের দিন প্রসেস করে পরদিন থেকে সরাসরি বাসায় মাংস পৌঁছে দেবে বেঙ্গল মিট।
যারা পুরো পশু না কিনে ভাগে দিতে চাইছেন তাঁদের জন্যও ভাগে কোরবানি দেওয়ার ব্যবস্থা রেখেছে তারা। https://qurbani.bengalmeat.com/ থেকে অর্ডার করা যাবে।
প্রাণী সেবারও আছে নিজস্ব খামারের পশু
বেঙ্গল মিটের মতো প্রাণী সেবাও নিজস্ব খামারের গরু বিক্রি করছে অনলাইনে। তাদের থেকে শুধু পশু কিনে ডেলিভারি নেওয়া যাবে বা চাইলে তাদের মাধ্যমেও কোরবানি সম্পন্ন করে নেওয়া যাবে মাংস ডেলিভারি। দেশি-বিদেশি বেশ কয়েক জাতের গরুর দেখা মিলেছে প্রাণী সেবার ওয়েবসাইটে। গরুর পাশাপাশি খাসিও বিক্রি করছে তারা। পুরো টাকার ৩৫ শতাংশ শুরুতে প্রদান করে বাকি টাকা ডেলিভারির সময় দেওয়ার ব্যবস্থা রেখেছে তারা। প্রাণী সেবার খামারে গিয়ে সরাসরি দেখে বাছাই করে পশু কেনার ব্যবস্থা রাখা হয়েছে, যদিও লকডাউন চলাকালীন শুধু অনলাইনেই পশু কেনা যাবে। প্রাণী সেবাও ভাগে কোরবানি দেওয়ার ব্যবস্থা রেখেছে, পুরো পশু একা না কিনলেও চলবে।
লিংক : https://pranishebashop.com.bd/
ইভ্যালিতে দামি সব গরু
কোরবানি উপলক্ষে ইভ্যালি হাজির হয়েছে অনলাইন গরুর হাট নিয়ে। ইভ্যালির গরুর হাট ওয়েবসাইট ঘুরে দেখা গেছে, অপেক্ষাকৃত বড়সড় পশু নিয়েই তারা কাজ করছে। বেশির ভাগ গরুর দাম দুই লাখ বা ততোধিক। তবে গরু কেনায় রয়েছে বেশ বড় লাভ, বেশির ভাগ গরুর সঙ্গেই পাওয়া যাচ্ছে একটি করে বড় ফ্রিজ। গরুগুলো বেশ কিছু স্বনামধন্য খামার থেকে সংগৃহীত। আর সেগুলো অনলাইনে অর্ডারের পর পৌঁছানো হবে ঈদের তিন থেকে চার দিন আগে। অবশ্য কসাই সেবা ইভ্যালি দিচ্ছে না।
লিংক : evaly-gorur-haat-alamgir-ranch-f4406f
কসাই দেবে বুচার শপ
যদিও এ বছর বেশির ভাগ অনলাইন হাট নিজেরাই কসাই বা স্লটারিং সেবা প্রদান করছে, এর পরও যাঁরা শুধু কসাই বুকিং দিতে চাচ্ছেন তাঁদের জন্য বুচার শপ এবারও চালু রেখেছে অনলাইনে কসাই ভাড়া করার সুবিধা। তাদের ফেসবুক পেজে মেসেজের মাধ্যমে যোগাযোগ করে বা পেজে থাকা ফোন নম্বরে যোগাযোগ করে নিজস্ব সুবিধা অনুযায়ী সময় বুকিং দিয়ে পাওয়া যাবে কসাই। তবে ঈদের তিন দিন স্লট ভরাট হয়ে যাবে দ্রুতই। বিগত বছরেও বুচার শপ এমন সেবা দিয়ে এসেছে। কসাইয়ের রেট আলোচনা সাপেক্ষে ঠিক করে নেওয়া যাবে। তবে খেয়াল রাখতে হবে, সরকার নির্ধারিত স্লটারিং পয়েন্ট ছাড়া কোরবানি করা বা মাংস প্রক্রিয়া করা যাবে না।
লিংক : shorturl.at/yBCPU
সরাসরি খামারিদের কাছ কেনা যাবে বিক্রয় ডটকমে
অনলাইন হাট নয়, বরং বিক্রয় ডটকমের গবাদি পশু অংশকে গরু ও খাসির বাজার বলা যেতে পারে। সারা বছরই খামারিরা বিক্রয়ের মাধ্যমে পশু বিক্রি করলেও ঈদুল আজহার সময় বিজ্ঞাপনের পরিমাণ বেড়ে যায় বহুগুণ। যাঁরা সরাসরি খামারির সঙ্গে যোগাযোগ করে গরু কিনতে চাইছেন, তাঁদের জন্য সবচেয়ে বড় প্ল্যাটফর্ম বলা যায় বিক্রয়। বিশেষ করে মেট্রোপলিটন শহরের বাইরের ক্রেতাদের জন্য বিক্রয়ে রয়েছে সবচেয়ে বেশি পরিমাণ পশু। তবে কেনার পর সেটি পৌঁছানো বা কসাই সেবার দায়িত্ব ক্রেতার ওপরই, বিক্রয় শুধু বিজ্ঞাপনের কাজটি করছে। তবে সামনের দিনগুলোতে তারা বিশেষ কোরবানি ক্যাম্পেইন চালাতে পারে।
লিংক : https://bikroy.com/bn/ads/dhaka/pets-animals
আজকের ডিলে অর্গানিক গরু
দেশের বিভিন্ন অঞ্চলের বিক্রেতারা তাদের পশু বিক্রি করে থাকেন আজকের ডিল ডটকমে। ছবিসহ গরুর বিস্তারিত বর্ণনা সংযুুক্ত করা থাকে এতে। মূলত এখানে অর্গানিক পশুগুলো পাওয়া যাবে। ঢাকায় পশু বিনা মূল্যে পৌঁছে দেওয়া হবে। আর পশু কিনতে চাইলে মূল দামের ২০ শতাংশ অগ্রিম দিয়ে বুকিং করতে হবে।
লিংক : classified.ajkerdeal.com